মহাদেবের একাদশতম রুদ্র রুপ হনুমানজীর অন্যতম রুপ হল বজ্ররুপ।হনুমানজীর বজ্ররুপের আরাধনায় এই বজরং বান পাঠ করা হয়। কোন ঘোর সঙ্কটে দ্রুত উদ্ধারের জন্য হনুমান চালিশার সঙ্গে সঙ্গে এই Bajrang Baan পাঠ করতে হয়।
PDF DETAILS
PDF Name | বাংলায় বজরং বান (Bajrang Baan Bengali PDF) |
PDF Size | 200KB |
Pages | 8 |
Total Download | 580 [Update] |
Download Link | Available ✅ |
শ্রী বজরং বাণ
দোহা
নিশ্চয় প্রেম প্রতীতি,
বিনয় করি সম্মান।
তহি কে করজ সকল শুভ,
সিদ্ধ করেঁ হনুমান।।
চৌপাই
জয় হনুমন্ত সন্ত হিতকারী।
সুন লীজৈ প্রভু অরজ হামারী।।
জনকে কাজ বিলম্ব ন কীজে।
আতুর দৌরি মহাসুখ দীজে।।
জ্যয়সে কুদি সিন্ধু মহি পারা।
সুরসা বদন পৈঠি বিস্তরা।।
আগে জাঈ লঙ্কিনী রোকা।
মারেহু লাথ গই সুর লোকা।।
জয়ে বিভীষণ কো সুখ দীনহা।
সীতা নিরখি পরম পদ লীনহা।।
বাগ উজারি সিন্ধু মহঁ বোরা।
অতি আতুর যম কাতর তোরা।।
অক্ষয় কুমারা মারি সংহারা।
লুম লপেট লঙ্ক কো জারা।।
লহ সমান লঙ্ক জরি গই।
জয় জয় ধ্বনি সুরপুর মহঁ ভই।।
অব বিলম্ব কেহি করন স্বামী।
কৃপা করহু উর অন্তর্যামী।।
জয় জয় লক্ষন প্রান কে দাতা।
আতুর হোয় দুখ করহু নিপাতা।।
জয় গিরিধর জয় জয় সুখ সাগর।
সুর সমূহ সমরথ ভটনাগর।।
ওম হনু হনু হনু হনুমন্ত হঠীলে।
বৈরিহি মারূ বজ্র কী কীলে।।
গদা বজ্র লৈ বৈরিহি মারো।
মহারাজ প্রভু দাসা উবারো।।
ওঙ্কার হুঙ্কার মহাপ্রভু ধাবো।
বজ্র গদা হনু বিলম্ব না লাবো।।
ওম্ হ্রীঁ হ্রীঁ হ্রীঁ হনুমন্ত কপীশা।
ওম হুঁ হুঁ হুঁ হনু অরি উর শীশা।।
সত্য হোহু হরি শপথ পায়কে।
রামদূত ধরু মারু ধায় কে।।
জয় জয় জয় হনুমন্ত অগাধা।
দুঃখ পাবত জন কেহি অপরাধা।।
পূজা জপ তপ নেম অচারা।
নেহি জানত হো দাসা তুমহারা।।
বন উপবন মগ, গিরী গৃহ মাঁহী।
তুমহার বল হাম ডরপত নাহী।।
পাঁয় পরৌ কর জোরি মানাবৌ।
ইয়হি অবসর অব কেহি গোহরাবৌ।।
জয় অঞ্জনী কুমার বলবন্তা।
শঙ্কর সুবন ধীঁর হনুমন্তা।।
বদন করাল কাল কুল ঘালক।
রাম সহায় সদা প্রতিপালক।।
ভূত প্রেত পিশাচ নিশাচর।
অগ্নিবেতাল কাল মারীমর।।
ইনহেঁ মারু তোহি শপথ রামকী।
রাখু নাথ মর্যাদা নাম কী।।
জনক সুতা হরি দাস কহাবো।
তাকী শপথ বিলম্ব ন লাবো।।
জয় জয় জয় ধুনি হোত আকাশা।
সুমিরত হোত দুসহ দুঃখ নাশা।।
চরন স্মরণ করি জোরি মনাবোঁ।
য়হি অবসর অব কেহি গোহরাবৌঁ।।
উঠু উঠু চলু তোহি রাম দুহাই।
পায় পরৌ কর জোরি মনাই।।
ওম চং চং চং চং চপল চলন্তা।
ওম হনু হনু হনু হনু হনুমন্তা।।
ওম হং হং হঁংকা দেত কপি চঞ্চল।
ওম সং সং সহমি পরানে খল দল।।
অপনে জন কো তুরত উবারো।
সুমিরত হোয় আনন্দ হমারো।।
য়হ বজরঙ্গ বাণ জেহি মারে।
তহি কহো ফির কৌন উবারে।।
পাঠ করে বজরঙ্গ বান কী।
হনুমাত রক্ষা করে প্রান কী।।
য়হ বজরঙ্গ বান জো জাঁপে।
তাঁতে ভূত প্রেত সব কাপৈ।।
ধূপ দেয় অরু জপৈ হমেশা।
তাঁকে তন নহি রহে কলেশা।।
দোহা
প্রেম প্রতীতহি কপি ভজৈ,
সদা ধরৈ উর ধ্যান।
তেহি কে কারজ সকল শুভ,
সিদ্ধ করে হনুমান।।
Download
Save this page as PDF
বজরং বান সম্পর্কে আরও
- বজরং বান জপ করে আপনি ভয়, রোগ এবং সমস্যা থেকে নিজেকে মুক্ত করতে পারেন।
- বুধবার এবং শনিবার বজরং বান পাঠ করা অত্যন্ত উপকারী বলে মনে করা হয়। বজরং বান পাঠ করার সর্বোত্তম উপায় হল হনুমান মূর্তি/মূর্তি বা ছবির সামনে যা আপনার বাড়িতে থাকতে পারে। খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে স্নান করে, সাধারণ পরিচ্ছন্ন জামাকাপড় পরুন এবং তারপর মনেপ্রাণে মন্ত্র পাঠ করুন।
- প্রসাদ হিসাবে শুকনো নারকেল এবং গুড় দেওয়া যেতে পারে। তাছাড়া, সরিষার তেল (রাই কা তেল), উরদের ডাল (পুরো কালো ছোলা), এবং সিঁদুর (সিন্দুর) ভগবান হনুমানকে নিবেদন করা যেতে পারে।
- বজরং বান 16 শতকে সাধক তুলসীদাস আওয়াধি উপভাষায় রচনা করেছিলেন। তিনি হনুমান চালিসা মন্ত্র লেখার জন্যও পরিচিত।
- বজরং বান এবং হনুমান চালিসা উভয়ই একসাথে পাঠ করা অত্যন্ত উপকারী বলে মনে করা হয়।
More PDFs